নারি জীবনের প্রত্যাশিত সানাইয়ের সুুর বেজে উঠবে
কোন এক মধুর রজনীতে।
চারিদিকে সাজ সাজ রবে হিড়িক পড়ে যাবে
গ্রামের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত
নতুন অতিথি বরণের অপেক্ষায় রইবে
প্রতিবেশী কুলবধূগণ।
সদর দরজার সম্মুখ আঙিনাটি
ফুলে ফুলে ভরে যাবে রং বেরঙের গোলাপের পাপড়িতে।
কাঁচা হলুদ মেখে গোলাপের পাপড়ি ডোবানো জলে
øান করিয়ে লাল বেনারসীতে মুড়ে রাখা হবে
ফুলের বিছানায়, যেখানে জ্বলে উঠবে
লাল, নীল, সবুজ রঙের রঙিন ঝাড় বাতি।
সখিরা কোমল হাতের স্পর্শ দিয়ে পরিয়ে দেবে
জড়োয়া গহনা, হাতে আঁকবে রক্ত রাঙা মেহেদীর নকশা।
গোলাপ রাঙা ঠোঁট দুটি মৃদু মৃদু কেঁপে উঠবে
কিছু বলার ভঙ্গিমায় আর
কাঁজল কালো আঁখি দুটি নিরব তাকিয়ে রবে
কোন ভাষা থাকবে না মুখে।
জবা ফুলের শীষের মত দুই তনুতে এঁকে দেবে
চন্দনের ফোঁটা, নাকের নথটি টেনে বাঁধা হবে
গহনার সূতা দিয়ে।
ধনুক বাঁকা দুই ভ্রƒর মাঝখানে সোনার টিকলী
দুলতে থাকবে পেন্ডুলামের মত,
বনের ফোটা জবা ফুলের মত কর্ণ লতিকায়
শোভা পাবে ঝুমকো দুল।
আলতো করে যখন পা দুখানি বাড়িয়ে দেবে
তাতে পরিয়ে দেয়া হবে রুনু-ঝুনু নূপুরের হার।
বধূ সাজে তোমাকে দারুণ মানাবে,
শুভ তিথীতে নববধূর সাজে সজ্জিত
তোমার জোছ্না øাত মুখটি লজ্জায় রাঙা হয়ে উঠবে,
সকল মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে দূরের ঐ
শ্যামল তরুর গ্রামে আশ্রয় নিবে
নতুন অতিথির আসন গ্রহন করে।
পিতা মাতাকে কাঁদিয়ে অন্যের ঘর সাজাতে
ছেড়ে চলে যাবে তুমি সকল আত্মীয় স্বজনকে।
কোন এক মধুর রজনীতে।
চারিদিকে সাজ সাজ রবে হিড়িক পড়ে যাবে
গ্রামের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত
নতুন অতিথি বরণের অপেক্ষায় রইবে
প্রতিবেশী কুলবধূগণ।
সদর দরজার সম্মুখ আঙিনাটি
ফুলে ফুলে ভরে যাবে রং বেরঙের গোলাপের পাপড়িতে।
কাঁচা হলুদ মেখে গোলাপের পাপড়ি ডোবানো জলে
øান করিয়ে লাল বেনারসীতে মুড়ে রাখা হবে
ফুলের বিছানায়, যেখানে জ্বলে উঠবে
লাল, নীল, সবুজ রঙের রঙিন ঝাড় বাতি।
সখিরা কোমল হাতের স্পর্শ দিয়ে পরিয়ে দেবে
জড়োয়া গহনা, হাতে আঁকবে রক্ত রাঙা মেহেদীর নকশা।
গোলাপ রাঙা ঠোঁট দুটি মৃদু মৃদু কেঁপে উঠবে
কিছু বলার ভঙ্গিমায় আর
কাঁজল কালো আঁখি দুটি নিরব তাকিয়ে রবে
কোন ভাষা থাকবে না মুখে।
জবা ফুলের শীষের মত দুই তনুতে এঁকে দেবে
চন্দনের ফোঁটা, নাকের নথটি টেনে বাঁধা হবে
গহনার সূতা দিয়ে।
ধনুক বাঁকা দুই ভ্রƒর মাঝখানে সোনার টিকলী
দুলতে থাকবে পেন্ডুলামের মত,
বনের ফোটা জবা ফুলের মত কর্ণ লতিকায়
শোভা পাবে ঝুমকো দুল।
আলতো করে যখন পা দুখানি বাড়িয়ে দেবে
তাতে পরিয়ে দেয়া হবে রুনু-ঝুনু নূপুরের হার।
বধূ সাজে তোমাকে দারুণ মানাবে,
শুভ তিথীতে নববধূর সাজে সজ্জিত
তোমার জোছ্না øাত মুখটি লজ্জায় রাঙা হয়ে উঠবে,
সকল মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে দূরের ঐ
শ্যামল তরুর গ্রামে আশ্রয় নিবে
নতুন অতিথির আসন গ্রহন করে।
পিতা মাতাকে কাঁদিয়ে অন্যের ঘর সাজাতে
ছেড়ে চলে যাবে তুমি সকল আত্মীয় স্বজনকে।
নতুন নতুন কবিতা পেতে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটে
ReplyDeletewww.valobasargolpo2.xyz